মো: শাহীন আহমেদ:- ঐতিহ্যে গাথা গ্রাম-বাংলার ‘তোপাতি’ (বনভোজন) হারিয়ে যাচ্ছে ক্রমেই। নবান্নের শেষে এ উৎসব দেখা যেতো এক সময়। যান্ত্রিক এ যুগে গ্রামেও এসেছে স্বচ্ছলতা। গ্রামের মানুষও এখন দল বেধে
ডেস্ক : এই রহস্যময় পৃথিবীতে কত কাণ্ডই না ঘটে। এই যে ছবিটি দেখছেন- আহা, ভালো করে দেখুন। আরে বাবা, ভালো করে দেখার কি আছে? এটা তো একজন মানুষের নাক। এই
“নীলার” মৃত্যু বার্ষীকি……. [যোশেফ হাবিব] . হঠাত্ করে ডায়রীটা খুলে মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো। নীলার দেওয়া একটি কলম লোকানো ছিলো ডায়রীর ভাঁর্জে. নীলা আমার বন্ধু শুধু বন্ধু নয় আমার
“সেই দিন বিকেল বেলা”…….. “যোশেফ হাবিব”….. সেদিন সকাল বেলা খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে হাঁটতে বের হলাম। মনটা ভাল ছিলো না, কারন সেই মেয়েটি যার নাম আমি দিয়েছিলাম “নিশীহনি”। প্রতি
ফেব্রুয়ারীর এক প্রভাতে ঘাতক ̧লির শব্দে, বাংলাভাষার সকল মানুষ জাগল যাবে যুদ্ধে । যুদ্ধে যাবে ক্ষুব্ধ মনে তেজে ভরা মনটা , ঘুমে যারা বিভোর ছিল ভাঙ্গল এবার ঘুম্টা । শহীদ
শুরু হয়েছে বাঙালির প্রানের মেলা ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৫’। আর এ মেলাতেই আসছে ফয়সল সাইফের মনস্তাত্বিক উপন্যাস ‘ক্যানভাসে আঁধার’। বইটি প্রকাশ করেছে জাগৃতি প্রকাশনী। ক্যানভাসে আঁধার একটি গভীর মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস। এর
আজ ভয়াল, ভয়ংকর, বিভীষিকাময় ২৭ জানুয়ারী । এ দিনটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতহাসে কলংকময় একটি দিন হিসাবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারী। দিনটি ছিলো বৃহস্পতিবার । এদিন বিকেলে শায়েস্তাগঞ্জের
১৯৯৫সালে সিংগাপুরের আসলাম.আমাদের পরিবারে ৫বোন আর ৫ ভাই ছিলাম.আমি ছিলাম সবার ছোট.বাবাকে হারিয়েছি ছোট কালেই.ভাইবোনেরা যার যায় সংসার নিয়ে ব্যস্ত.আমি থাকতাম বোনের সংসারে.বোনই টাকা দিয়ে আমাকে সিংগাপুরে পাঠিয়েছে.আমি ও বোনের
বাবা তোমার কি হয়েছে? আমার সাথে কি অভিমান করলে? তুমি কথা বলো বাবা কথা বলো, হ্যাঁ জানি তুমি কথা বলবে না, কারণ তুমি আমাদের সবাইকে ছেড়ে না ফেরার দেশে পাড়ি
ভোর ৬টায় যখন মোবাইলে এলার্মটা টিং টিং করে বেজে উটে. বুকের ভিতরটা ভয়ে কেপে উটে.ওই বুঝি চলে গেল লড়ি.ঘুম থেকে উটে প্রবাসে সবচেয়ে বিরক্তকর সময় হলে টয়লেটে সিরিয়াল.হবে না বা