আজিজুল হক নাসিরঃ চুনারুঘাট উপজেলার কাচুয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জিপিএ ৫ ও বৃত্তি প্রাপ্ত (২০১৪) ছাত্র।
ছাত্রীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আলতা আলীর সভাপতিত্বে সভাটি পরিচালনা করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও চুনারুঘাট উপজেলার শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক মোঃ জালাল উদ্দিন।

প্রধান অথিতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চুনারুঘাট মাধবপুর নির্বাচনি এলাকার বর্তমান সংসদ সদস্য জনাব, এ্যাডভোকেট মাহবুব আলী।

বিশেষ অথিতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চুনারুঘাট উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারন সম্পাদক আবু তাহের, উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মাশহুদুল  কবীর, চুনারুঘাট উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ওপিপি( জজকোর্ট) এ্যাডভোকেট আকবর হোসেন জিতু, দেওরগাছ ইউপিচেয়ারম্যান আলহাজ্ব শামছুন্নাহার, পৌর আওয়ামীলীগ সভাপতি আবু তাহের মহালদার, উপজেলা আওয়ামীলীগ সহ সভাপতি আঃ রশিদ মাষ্টার, সমাজকল্যাণ সম্পাদক আঃ হাই, মিরাশী ইউপি আওয়ামীলীগ সেক্রেটারী আঃ সামাদ, ওয়ার্ড মেম্বার খোরশেদ আলী,প্রাক্তন মেম্বার হাজী আঃ জাহির, আঃ হাালিম প্রমূখ।

উপস্হিত ছিলেন বিদ্যালয় পিটিএ সভাপতি আঃ মজিদ, কালিশিরী সরঃ প্রাঃ বিদ্যাঃ প্রধান শিক্ষক মতিউর রহমান,বকুর পাল, মোঃ শামীম, স্বপন সাই প্রমূখ সহ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মন্ডলী, ছাত্র ছাত্রী অভিভাবক বৃন্দ ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। প্রধান অথিতি তাঁর বক্তব্য কালে, বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ড ও ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা তুলে  ধরেন।

এবং ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষার প্রয়োজনীয়তার উপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বিদ্যালয়ের ভবন পূনর্নিমান, দেয়াল নির্মান, কাচুয়া থেকে নালমূখ খেয়াঘাট পর্যন্ত রাস্তাপাকা ও খোয়াই নদীর উপরে ব্রীজ নির্মানের আশ্বাস দেন, অনুষ্ঠানের সকল বক্তারা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জালাল উদ্দিন ও তাঁর সহকারী শিক্ষকদের ভূয়ঁসী প্রশংসা করে বলেন তাদেঁর আন্তরিক প্রচেষ্টা ও অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলেই গতবছরের প্রাথমিক সমাপনী পরিক্ষায় ১১ টি জিপিএ ৫, ৮ টি  টেলেন্টপুল বৃত্তি ও ২ টি সাধারন বৃত্তি অর্জনের মাধ্যমে চুনারুঘাট উপজেলার শ্রেষ্ট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের খ্যাতি অর্জন করতে সমর্থ হয়েছে।

একই দিনে এম,পি  এ্যাডঃ মাহবুব আলী উপজেলার জারুলিয়ায় একটি সড়ক উদ্ভোধন, কালিচুং গ্রামে ১ কিঃ মিঃ বিদ্যুতায়ন উদ্ভোধন,চুনারুঘাট ডি,সি,পি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে বঙ্গঁবন্ধু ও বঙ্গঁমাতা গোল্ডকাপ ফাইনাল খেলার উদ্ভোধন ও উপভোগ করেন।