স্টাফ রিপোর্টার :
হাওর বাঁচাও আন্দোলন এর হবিগঞ্জ জেলা কমিটি গঠনকল্পে এক মতবিনিময় সভা শনিবার (১৫ জানুয়ারী) দুপুরবেলা হবিগঞ্জের রাজনগরস্থ এসেড কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য চৌধুরী মিসবাহ উল বারী লিটন এর সভাপতিত্বে ও কেন্দ্রীয় সহসভাপতি জাফর ইকবাল চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্টিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আবু সুফিয়ান।বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এ,কে কুদরত পাশা।
সভায় আলোচনায় অংশ নেন কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমেদ,মোহাম্মদ আলী মমিন,মোঃ ফজলু মিয়া,মজিবুর রহমান খান,,আব্দুল জলিল,শেখ আব্দুল কাদির কাজল,আনোয়ার হোসেন মুরাদ,তৌহিদ মোল্লা, হাফিজুর রহমানসেলিম,আজিজুল ইসলাম,মোতালিব তালুকদার দুলাল, সঞ্জব আলী,,রনি সরকার,আশরাফুদ্দিন চৌধুরী অনিক,জসিম উদ্দীন সুজন,এম,এ,হান্নান, মনিরুল ইসলাম।
সভায় দীর্ঘ আলোচনা শেষে সর্বসম্মতিক্রমে চৌধুরী মিসবাহ উল বারী লিটন কে আহবায়ক, সাংবাদিক মীর দুলাল কে সদস্য সচীব করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট হাওর বাঁচাও আন্দোলন এর হবিগঞ্জ জেলা আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটির অন্যান্যরা হলেন যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ আলী মমিন, আলহাজ্ব মোঃ বাহার উদ্দীন বাহার, মুজিবুর রহমান খান, শেখ আবদুল কাদির কাজল,
আহবায়ক কমিটির সদস্য হাফিজুর রহমান সেলিম, তৌহিদুল ইসলাম, ফজলু মিয়া, আশরাফ উদ্দিন চৌধুরী অনিক, আনোয়ার হোসেন মুরাদ, রনি সরকার, মোতালিব তালুকদার দুলাল, আজিজুর রহমান হৃদয়,সাংবাদিক সনজর আলী,জসীম উদ্দিন, সাংবাদিক নায়েব হোসেন, আব্দুল জলিল, জসিম উদ্দিন সুজন, আব্দুল কাইয়ুম, ইমরান আহমেদ।
হাওর বাচাঁও আন্দোলন কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে হবিগঞ্জ জেলা কমিটি গঠনের লক্ষে মতবিনিময় সভার প্রধান অতিথির বক্তব্যে হাওর বাঁচাও আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সুফিয়ান বলেন, ২০১৭ সালে হাওরাঞ্চলে মানুষ্যসৃষ্ট মহা দুর্যোগের পর এ নাগরিক সংগঠনটির জন্ম হয়।
হাওরাঞ্চলে মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষে এবং কৃষকের ফসল নিরাপদে গোলায় তুলার নিশ্চয়তার দাবিতে আমরা এ আন্দেলন চালিয়ে যাচ্ছি।
আমরা মনে করি হাওরের সমস্যা সমাধানে হাওর বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের বিকল্প নেই।
এই দাবি আদায়ে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি, আশা করি আজ থেকে হবিগঞ্জেও এ আন্দোলন বেগবান হবে।
সভার শুরুতে সংগঠন সৃষ্টির প্রেক্ষাপট নিয়ে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এ.কে কুদরত পাশা।
সভায় আগামী তিনমাসের মধ্যে সকল উপজেলা কমিটি গঠনপূর্বক পূর্নাঙ্গ জেলা কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।