এস এইচ টিটু : আর মাত্র কয়েক দিন পরেই ঈদুল আযহা বা কোরবানী ঈদ। এই ঈদে সমাজের বিত্তবানরা চেষ্টা করে তাদের সামর্থ মত পশু কোরবানী দেওয়ার। আর এই কোরবানী পশুর মাংশ বানাতে প্রয়োজন ছুরি, ডাসা, বটির। সে কারনে পশু কোরবানীর ছুরি,ডাসা, বটি বানাতে কর্মকারদের দোকানে যেতে হচ্ছে তাদের।
আর বাড়তী কাজের চাপে ব্যস্ত সময় কাটছে কর্মকারদের।হবিগঞ্জ সদর উপজেলার শায়েস্তাগঞ্জ,সুতাং বাজার,অলিপুর বাজার এলাকার কর্মকারদের দোকান ঘুড়ে দেখে গেছে এই প্রতিনিধির সাথে কথা বলা তো দুরের কথা দম ফেলারও যেন সময় নাই তাদের। ঢুক ঠাক শব্দে লোহা পিটিয়ে তৈরি করছে ছুরি ,বটি, ডাসা। চারপাশে পরে আছে ছড়ি, কাচি, বটি ও লোহার টুকরা একটা রেখে আরেকটা ধরছে হাতের যেন বিরাম নেই।
বিভিন্ন দোকান ঘুরে কাজের ফাকে কিছু সময় কথা হয় এক কর্মকারের সাথে তিনি বলেন, ঈদ আসলেই বেড়ে যায় বাড়তি কাজের চাপ। দিন রাত খেটে লোহা পিটিয়ে তৈরি করতে হয় পশু কোরবানীর ছুরি,ডাসা,বটি।
সারা দিন লোহা পিটিয়ে হাত অবস হয়ে যাচ্ছে বিশ্রাম নিতে পারছি না ।তিনি আরও বলেন কোরবানী ঈদের কয়েকদিন কাজের চাপ বেশি থাকে আর বাকি সময় গুলো অলস ভাবে কাটাতে হয়।কর্মকার আরো বলেন,কয়লা,লোহার দাম বেড়েছে তবে দাম কিছুটা বাড়লেও প্রভাব পড়েনি ক্রেতাদের মাঝে।অনেকেই স্বাভাবিক ভাবেই নিচ্ছে দাম বাড়ার বিষয়টিকে।