“বাংলাই বাঙালীর পরিচয়” আমি জন্মেছি বাংলায়, বাংলাই আমার পরিচয় বাংলাই আমার জীবন গাঁথার স্মৃতি বয়ে রয়। বাংলার ঐ মধুর ভাষায় আমি কথা বলি বাংলার ঐ রাজপথ দিয়ে হাজার বছর চলি।
করোনা -এম এ মোত্তালিব এ কেমন গজব এলো! ভয়ে থরথর কাঁপে বিশ্ব, রাজা-প্রজা, ধনী-গরীব সমানতালে হচ্ছে নিঃস্ব। পরাজিত পৃথিবীর সকল শক্তি করোনার কাছে নেই করুণা, হয়নি আবিষ্কৃত কোন পথ্য বড়
তেঁতুল তলা এখন আর তেঁতুল তলা নয়, খোয়াই নদীর শুরু বলা অনুচিত ও নয়। উত্তর দিকে সুতাং বাজার দক্ষিণ দিকে রমাপুর, পুর্ব দিকে শায়েস্তাগঞ্জ আর পশ্চিম দিকে অলিপুর। দিন-রাত চব্বিশ
চলন্তবাসেও এখন ঘটছে ধর্ষণ এ কোন নারকীয় বর্বরতা, সম্ভ্রম কেড়ে নারীকে হত্যা নেই যেন তাদের কোন মানবতা। অহরহ আজ ঘটছে ধর্ষণ যেন লেগেছে ধর্ষণের মহামারী, শোনা যায় ধর্ষিতার অার্ত চিৎকার
গুজবে নয় কান পাতা -এম এ মোত্তালিব মিথ্যে রুখে সত্য জানো গুজবে নয় কান পাতা, করতে হবে যাচাই বাছাই আসল নাকি ফেক কথা। লাশ ফেলেছে গুম করেছে ঘটনা গুলো বেশ
মা’দৃষ্টি সীমায়, দিব্যলোকে তুমি নাই! কল্পলোকে, স্বপ্নলোকে তোমাকে যে পাই। তুমি আমার অস্তিত্ব, তুমি আমার নিশ্বাস; তুমি আমার প্রেরণা, তুমি আমার বিশ্বাস। তুমি আমার শিরায়-শিরায় বহমান রক্ত কণিকা; তুমি আমার
সকাল বেলায় বস্তা হাতে যায় বেড়িয়ে পথঘাটে। এটা সেটা কুড়িয়ে তারা বিক্রি করে রোজ হাটে। রেল ষ্টেশন আর বাস ষ্টেশনে করে তারা দিন যাপন, ঠোকাইদের জীবন কঠিন আপন বলতে নেই
রাজধানী ঢাকা, সবই হবে মুষ্ঠিবদ্ধ, যদি থাকে টাকা। যানজট, জনারণ্যে যায়না যেন থাকা। তস্করেরা সুযোগ পেলে পকেট করে ফাঁকা। আন্ধা সেজে ধান্দা করে, আতুর সেজে ফতুর। অসাধুজন সাধু বেশে ধোঁকা
ও ভাই একটা মালা নেন নেন না একটি মালা, মালা বিক্রির টাকা দিয়ে মিটে মোদের ক্ষিদের জ্বালা। নেন না একটি ফুল দিদি দেন না কয়টি টাকা, পাচঁটি দশটি টাকা পেলে
ভদ্রতা, শালীনতা অনুপস্থিত, পরিত্যক্ত হয়ে আছে শিষ্টাচার, অচর্চিত বিনম্রতা, লক্ষ্যভ্রষ্ট সুবিচার, এখন সক্রিয় মিথ্যাচার; অবন্টিত ন্যায্য পাওনা, শুনি বঞ্চিতের হাহাকার। অনিরাপদ সবার অর্থ সম্পদ, অরক্ষিত জন জীবন, ঈমানহীন সমাজ ব্যবস্থা,
